আত্মার সৎগতি? প্রকৃতপক্ষে কি ভাবে আত্মার সৎগতি কামনা করতে হয় তা জানবো আজ আমরা।
মায়াবদ্ধ জীব! সাধারনত আমরা কোন মানুষ মারা গেলে ওনার আত্মার সৎগতি কামনা করি। গোলক ধামবাসী হোক, বৈকুণ্ঠবাসী হোক, স্বর্গবাসী হোক। আচ্ছা একটা কথা বলুন তো আমায়? যে ব্যক্তি মারা গেল আমরা যে তার আত্মার সৎগতি কামনা করছি, সে ব্যক্তি যখন জীবিত ছিল, তখন কি তিনি জানতে চেষ্টা করছেন,আসলে আত্মাটা কে? বা সেটা কি জিনিস? আত্মাটা কার অংশ? আর সে অংশের কাজ কি? সে কি কখনও আত্মার অনুসন্ধান বা পরম সত্যের অনুসন্ধান করেছিলো। না সে ব্যক্তি কোন দিনও আত্মা সম্পর্কে জানার চেষ্টা করেনি। সে শুধু সারা জীবন দেহ সুখের কামনা বাসনা করছেন। সে ব্যক্তি শুধু দেহ সম্পর্কে জানার চেষ্টা করছেন। কিন্তু দেহটা যে পোশাক মাত্র। যে ব্যক্তি সারা জীবন জড়জগতে ৪টি জিনিসের অনুসন্ধান করেছিলো। আহার, নিদ্রা, ভয়, মৌথুন। যে ব্যক্তি সারা জীবন আত্মার অনুসন্ধান না করে দেহের অনুসন্ধান করেছে। তার তো আত্মার সৎগতি কামনা না করে দেহের সৎগতি কামনা করা উচিত। হা হা হা, আর শিক্ষিত হিন্দু সমাজ, কোন মানুষ মরার পর তার আত্মার সৎগতি কামনা করে। অধম মায়াবদ্ধ জীব জীবিত থাকতে জানার চেষ্টা করে না যে, দেহটা জড় বস্তু, অনিত্য। আত্মা চেতন, নিত্য। তাই আমাদের কোন ব্যক্তির আত্মার সৎগতী কামনা করতে হলে, ঐ ব্যক্তিকে জীবিত থাকা অবস্তাই কিভাবে তার আত্মা সৎগতি লাভ করতে পারে সে পথ দেখিয়ে দিতে হবে। এই পথটা হচ্ছে জীবের আত্মজ্ঞান উপলব্ধি বা আত্মা সর্ম্পকে জানা। এইটাই হচ্ছে প্রকৃতপক্ষে এক জন ব্যক্তির আত্মার সৎগতি কামনা করা।
আরে ভাই বুঝেন না কেন আপনারা। একজন মানুষের মৃত্যুর পর তার আত্মার সৎগতি কামনা করলেই কি সে ব্যক্তির সৎগতি হয়ে যাবে? না তা মোটেও নয় নিজ নিজ কর্মফল প্রত্যেক ব্যক্তিকে ভোগ করতে হবে। কর্ম যদি ভালো হয় সৎগতি কামনা করতে হবে না, অটোমেটিকেলি সৎগতি পেয়ে যাবে। তাই প্রকৃত সৎগতির পন্থা দেখিয়ে দিন। আর সেই পন্থা হচ্ছে আমরা যেহেতু চিন্ময় আত্মা পরমআত্মার অংশ। অংশের কাজ পূর্ণ সম্পর্কে অনুসন্ধান করা ও পূর্ণের সেবা করা।(অংশ চিন্ময় আত্মা জড়জীব! পূর্ণ পরমআত্মা পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ)
(মানব জীবনে ব্যক্তিগত উপলব্ধি)
(জয় শ্রীল প্রভুপাদ)
এই সেই দেহের অন্তিম ঠিকানা, শ্বশান ঘাট।
[collected]
মায়াবদ্ধ জীব! সাধারনত আমরা কোন মানুষ মারা গেলে ওনার আত্মার সৎগতি কামনা করি। গোলক ধামবাসী হোক, বৈকুণ্ঠবাসী হোক, স্বর্গবাসী হোক। আচ্ছা একটা কথা বলুন তো আমায়? যে ব্যক্তি মারা গেল আমরা যে তার আত্মার সৎগতি কামনা করছি, সে ব্যক্তি যখন জীবিত ছিল, তখন কি তিনি জানতে চেষ্টা করছেন,আসলে আত্মাটা কে? বা সেটা কি জিনিস? আত্মাটা কার অংশ? আর সে অংশের কাজ কি? সে কি কখনও আত্মার অনুসন্ধান বা পরম সত্যের অনুসন্ধান করেছিলো। না সে ব্যক্তি কোন দিনও আত্মা সম্পর্কে জানার চেষ্টা করেনি। সে শুধু সারা জীবন দেহ সুখের কামনা বাসনা করছেন। সে ব্যক্তি শুধু দেহ সম্পর্কে জানার চেষ্টা করছেন। কিন্তু দেহটা যে পোশাক মাত্র। যে ব্যক্তি সারা জীবন জড়জগতে ৪টি জিনিসের অনুসন্ধান করেছিলো। আহার, নিদ্রা, ভয়, মৌথুন। যে ব্যক্তি সারা জীবন আত্মার অনুসন্ধান না করে দেহের অনুসন্ধান করেছে। তার তো আত্মার সৎগতি কামনা না করে দেহের সৎগতি কামনা করা উচিত। হা হা হা, আর শিক্ষিত হিন্দু সমাজ, কোন মানুষ মরার পর তার আত্মার সৎগতি কামনা করে। অধম মায়াবদ্ধ জীব জীবিত থাকতে জানার চেষ্টা করে না যে, দেহটা জড় বস্তু, অনিত্য। আত্মা চেতন, নিত্য। তাই আমাদের কোন ব্যক্তির আত্মার সৎগতী কামনা করতে হলে, ঐ ব্যক্তিকে জীবিত থাকা অবস্তাই কিভাবে তার আত্মা সৎগতি লাভ করতে পারে সে পথ দেখিয়ে দিতে হবে। এই পথটা হচ্ছে জীবের আত্মজ্ঞান উপলব্ধি বা আত্মা সর্ম্পকে জানা। এইটাই হচ্ছে প্রকৃতপক্ষে এক জন ব্যক্তির আত্মার সৎগতি কামনা করা।
আরে ভাই বুঝেন না কেন আপনারা। একজন মানুষের মৃত্যুর পর তার আত্মার সৎগতি কামনা করলেই কি সে ব্যক্তির সৎগতি হয়ে যাবে? না তা মোটেও নয় নিজ নিজ কর্মফল প্রত্যেক ব্যক্তিকে ভোগ করতে হবে। কর্ম যদি ভালো হয় সৎগতি কামনা করতে হবে না, অটোমেটিকেলি সৎগতি পেয়ে যাবে। তাই প্রকৃত সৎগতির পন্থা দেখিয়ে দিন। আর সেই পন্থা হচ্ছে আমরা যেহেতু চিন্ময় আত্মা পরমআত্মার অংশ। অংশের কাজ পূর্ণ সম্পর্কে অনুসন্ধান করা ও পূর্ণের সেবা করা।(অংশ চিন্ময় আত্মা জড়জীব! পূর্ণ পরমআত্মা পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ)
(মানব জীবনে ব্যক্তিগত উপলব্ধি)
(জয় শ্রীল প্রভুপাদ)
এই সেই দেহের অন্তিম ঠিকানা, শ্বশান ঘাট।
[collected]
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন