প্রশ্নঃ পিয়াজ রসুন মসুর ডাল প্রভৃতি হচ্ছে গাছের
ফল। তবুও কেন সেগুলিকে আমিষ খাদ্য বলা হয়
হচ্ছে?
এটা কি কুসংস্কার?
পিয়াজ রসুন এগুলো গাছের ফলও নয় আমিষ খাদ্য ও
নয়। সাত্বিক খাদ্যই মন ও শরীর গঠনের অনুকূল।
ডিম মাছ কচ্ছপ চিংড়ি কাঁকড়া হাঁস কাক ছাগল কুকুর শুকর গরু
বাদুড় মানুষ ইত্যাদি রক্ত মাংস যুক্ত তন্মধ্যে বস্তুকে
আহার করাই হচ্ছে সমাজের কুসংস্কার। পিয়াজ রসুন
মসুর ডাল প্রভৃতি খাদ্য অধিক উত্তেজক বস্তু
জেনে আত্বিক ব্যক্তিরা এগুলি গ্রহন করতে
নিষেধ করেছেন মাত্র। পুরানে উক্ত হয়েছে
সমুদ্র মন্থনকালে উত্থিত অমৃত ভগবান মুহিনী
অবতার দ্বারা পরিবেশ কালে দেব ছদ্মবেশী
রাহুনামক এক অসুর অমৃত গ্রহন করেছিলেন। এমন
সময় চন্দ্র সূর্যদেবের ইঙ্গিতে মুহিনী অবতার
সুদর্শন চক্র দিয়ে রাহুর গলা কেটে দেন। রাহু
অসুরের রক্ত মাটিতে পতিত হলে সেখান থেকে
পিয়াজ রসুনের জন্ম হল। তাই পিয়াজ রসুন গ্রহন
করলে শরীরে আসুরিক ভাব ও উত্তেজনা বৃদ্ধি
পায়। সেই হেতু ঐ উত্তেজক পদার্থ সাধু ব্যক্তিগণ
গ্রহন করেন না মুনুসংহিতায় পিয়াজ রসুন খেতে
নিষেধ রয়েছে।
মসুর ডালও এই রকমই ডাল যা অন্যান্য আমিষ খাদ্যের
মতোই মানুষের শরীরে আত্বিক ভাব নষ্ট করে।
মাছ মাংস ডিম ইত্যাদি উগ্র হিংস্র প্রাণীর খাদ্য মানুষকে
খেতে নিষেধ করা হয়েছে। ফল ফুল পাতা ইত্যাদি
উদ্ভিজ খাদ্য মানুষকে গ্রহন করতে ভগবান নির্দেশ
দিয়েছেন। গাছ থেকে ফল ফুল পাতা মাঠিতে ঝরে
পড়লে তবে সেই ফল ফুল পাতা খাদ্য হিসাবে গ্রহন
করা যাবে। নতুবা গ্রহন করা পাপ হবে। এরকম কথা
আমরা শুনিনি। লাউ, পুঁই, বেগুন, কুমড়ো, শশা, লংকা,
ঢেঁড়স, ইত্যাদি গাছ থেকে পাতা কিংবা ফল ঝরে
পড়লে সেই পাতা বা ফল খাওয়া যাবে নতুবা যাবে না
এ্ই রকম কথা কোথাও লেখা নেই। ভগবানকে পূজা
করতে হলে গাছ থেকে ফুল তুলতেই হয়।
অতএব ভগবানকে নিবেদন করে উদ্ভিজ খাদ্য
গ্রহন করলে কোন পাপ হয় না ।
হরে কৃষ্ণ......
collected
ফল। তবুও কেন সেগুলিকে আমিষ খাদ্য বলা হয়
হচ্ছে?
এটা কি কুসংস্কার?
পিয়াজ রসুন এগুলো গাছের ফলও নয় আমিষ খাদ্য ও
নয়। সাত্বিক খাদ্যই মন ও শরীর গঠনের অনুকূল।
ডিম মাছ কচ্ছপ চিংড়ি কাঁকড়া হাঁস কাক ছাগল কুকুর শুকর গরু
বাদুড় মানুষ ইত্যাদি রক্ত মাংস যুক্ত তন্মধ্যে বস্তুকে
আহার করাই হচ্ছে সমাজের কুসংস্কার। পিয়াজ রসুন
মসুর ডাল প্রভৃতি খাদ্য অধিক উত্তেজক বস্তু
জেনে আত্বিক ব্যক্তিরা এগুলি গ্রহন করতে
নিষেধ করেছেন মাত্র। পুরানে উক্ত হয়েছে
সমুদ্র মন্থনকালে উত্থিত অমৃত ভগবান মুহিনী
অবতার দ্বারা পরিবেশ কালে দেব ছদ্মবেশী
রাহুনামক এক অসুর অমৃত গ্রহন করেছিলেন। এমন
সময় চন্দ্র সূর্যদেবের ইঙ্গিতে মুহিনী অবতার
সুদর্শন চক্র দিয়ে রাহুর গলা কেটে দেন। রাহু
অসুরের রক্ত মাটিতে পতিত হলে সেখান থেকে
পিয়াজ রসুনের জন্ম হল। তাই পিয়াজ রসুন গ্রহন
করলে শরীরে আসুরিক ভাব ও উত্তেজনা বৃদ্ধি
পায়। সেই হেতু ঐ উত্তেজক পদার্থ সাধু ব্যক্তিগণ
গ্রহন করেন না মুনুসংহিতায় পিয়াজ রসুন খেতে
নিষেধ রয়েছে।
মসুর ডালও এই রকমই ডাল যা অন্যান্য আমিষ খাদ্যের
মতোই মানুষের শরীরে আত্বিক ভাব নষ্ট করে।
মাছ মাংস ডিম ইত্যাদি উগ্র হিংস্র প্রাণীর খাদ্য মানুষকে
খেতে নিষেধ করা হয়েছে। ফল ফুল পাতা ইত্যাদি
উদ্ভিজ খাদ্য মানুষকে গ্রহন করতে ভগবান নির্দেশ
দিয়েছেন। গাছ থেকে ফল ফুল পাতা মাঠিতে ঝরে
পড়লে তবে সেই ফল ফুল পাতা খাদ্য হিসাবে গ্রহন
করা যাবে। নতুবা গ্রহন করা পাপ হবে। এরকম কথা
আমরা শুনিনি। লাউ, পুঁই, বেগুন, কুমড়ো, শশা, লংকা,
ঢেঁড়স, ইত্যাদি গাছ থেকে পাতা কিংবা ফল ঝরে
পড়লে সেই পাতা বা ফল খাওয়া যাবে নতুবা যাবে না
এ্ই রকম কথা কোথাও লেখা নেই। ভগবানকে পূজা
করতে হলে গাছ থেকে ফুল তুলতেই হয়।
অতএব ভগবানকে নিবেদন করে উদ্ভিজ খাদ্য
গ্রহন করলে কোন পাপ হয় না ।
হরে কৃষ্ণ......
collected
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন